আবিষ্কৃত হয়েছে বীর্য নিয়ন্ত্রণ মেশিন
পুরুষদের জন্য বিশাল সুখবর! আবিষ্কৃত হয়েছে বীর্য নিয়ন্ত্রণ মেশিন। এ
মেশিন পুরুষাঙ্গে লাগিয়ে ইচ্ছেমতো বীর্য নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। তাই শারীরিক
মিলনে দুর্বল পুরুষদের আর স্ত্রী কিংবা গার্লফ্রেন্ডের কাছে লজ্জা পেতে হবে
না। মেশিনটি জন্ম নিয়ন্ত্রণেও দারুণ কার্যকর।
এ মেশিন লাগানোর পর শুক্রাণু আর বাঁধনহারা উচ্ছ্বাসে বেরিয়ে যেতে পারবে না। কারণ, এ যন্ত্রের মাধ্যমে আপনার শুক্রাণুর নিয়ন্ত্রক আপনিই। ছোট যন্ত্রটি পুরুষাঙ্গে অপারেশনের মাধ্যমে স্থাপন করা যাবে। শারীরিক সম্পর্কে মিলিত হওয়ার আগে মেশিনটির অফ বাটন চেপে রাখলে উত্তেজনার চরম মুহুর্তেও শুক্রাণু বেরিয়ে যেতে পারবে না।
চরম পুলকিত হওয়ার পর নির্গত শুক্রাণু স্বাস্থ্যসম্মতভাবে শরীরেই মিশে যাবে। এতে শারীরের কোনো ক্ষতি হবে না বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
আশ্চর্যের বিষয়- এটি কোনো চিকিৎসকের মাথা থেকে বের হয়নি। জার্মানির ক্লেমেন্স বিমেক নামে এক ব্যক্তি টিভিতে কনট্রাসেপ্টিভ নিয়ে একটি শো দেখার সময় হঠাৎ মেশিনের কথা ভাবেন। শারীরিক সম্পর্কের আগে এটি অফ করে রাখলে বীর্যপাত আটকে দেবে। পুনরায় অন করলে স্বাভাবিকভাবেই কাজ করবে অণ্ডকোষ।
ক্লেমেন্স বলেন, `আমি অনেক ডাক্তারের কাছে মেশিনটির ব্যাপারে কথা বলতে
গিয়েছিলাম। প্রায় সকলেই এক কথায় উড়িয়ে দিয়েছিলেন। মাত্র হাতে গোনা কয়েকজন
চিকিৎসক আমার মেশিনটির ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেন। তারা নিজেদের বিভিন্ন
অভিজ্ঞতা দিয়ে আমায় সাহায্যও করেন। তারপর আমি পুরোপুরি এটি বানাতে সক্ষম
হই।`
আপাতত ক্লেমেন্স নিজের শরীরেই মেশিনটি বসিয়ে রেখেছেন। তবে এটি নিয়ে এখনো পরীক্ষা চলছে।
অনেকে জানতে চান, যদি বীর্যপাত না হয়, তবে সেটি কোথায় যাবে? চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, তা শরীরেই শোষিত হয়ে যাবে। যেমনটি হয় ভ্যাসেকটমি করানোর পর।
যদি সত্যিই মেশিনটি ক্রেতাদের হাতে আসে, তবে চিকিৎসা বিজ্ঞানে বিপ্লব
ঘটে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে এর বিরুদ্ধে মতও রয়েছে। প্রফেশনাল
অ্যাসোসিয়েশন অফ জার্মান ইউরোলজিস্ট-এর মুখপাত্র উল্ফগ্যাং বুহমান বলেন,
`আমার মতে মেশিনটি যথেষ্ট সমস্যা তৈরি করতে পারে। দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে
মেশিন অন থাকা অবস্থায়ও আর বীর্যপাত নাও হতে পারে।
মেশিনটির আকার ৭*১১*১৮ মিলিমিটার।গত এক বছর ধরে ২৫ জন পুরুষের ওপর পরীক্ষা করা হয়েছে মেশিনটি। কিন্তু আরো কিছু পরীক্ষা করে- তবেই বাজারে ছাড়তে চাইছেন বিমেক। বিমেক জানান, মেশিনটি বাজারে আসবে ২০১৮ নাগাদ।
এ মেশিন লাগানোর পর শুক্রাণু আর বাঁধনহারা উচ্ছ্বাসে বেরিয়ে যেতে পারবে না। কারণ, এ যন্ত্রের মাধ্যমে আপনার শুক্রাণুর নিয়ন্ত্রক আপনিই। ছোট যন্ত্রটি পুরুষাঙ্গে অপারেশনের মাধ্যমে স্থাপন করা যাবে। শারীরিক সম্পর্কে মিলিত হওয়ার আগে মেশিনটির অফ বাটন চেপে রাখলে উত্তেজনার চরম মুহুর্তেও শুক্রাণু বেরিয়ে যেতে পারবে না।
চরম পুলকিত হওয়ার পর নির্গত শুক্রাণু স্বাস্থ্যসম্মতভাবে শরীরেই মিশে যাবে। এতে শারীরের কোনো ক্ষতি হবে না বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
আশ্চর্যের বিষয়- এটি কোনো চিকিৎসকের মাথা থেকে বের হয়নি। জার্মানির ক্লেমেন্স বিমেক নামে এক ব্যক্তি টিভিতে কনট্রাসেপ্টিভ নিয়ে একটি শো দেখার সময় হঠাৎ মেশিনের কথা ভাবেন। শারীরিক সম্পর্কের আগে এটি অফ করে রাখলে বীর্যপাত আটকে দেবে। পুনরায় অন করলে স্বাভাবিকভাবেই কাজ করবে অণ্ডকোষ।
আপাতত ক্লেমেন্স নিজের শরীরেই মেশিনটি বসিয়ে রেখেছেন। তবে এটি নিয়ে এখনো পরীক্ষা চলছে।
অনেকে জানতে চান, যদি বীর্যপাত না হয়, তবে সেটি কোথায় যাবে? চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, তা শরীরেই শোষিত হয়ে যাবে। যেমনটি হয় ভ্যাসেকটমি করানোর পর।
মেশিনটির আকার ৭*১১*১৮ মিলিমিটার।গত এক বছর ধরে ২৫ জন পুরুষের ওপর পরীক্ষা করা হয়েছে মেশিনটি। কিন্তু আরো কিছু পরীক্ষা করে- তবেই বাজারে ছাড়তে চাইছেন বিমেক। বিমেক জানান, মেশিনটি বাজারে আসবে ২০১৮ নাগাদ।
nice
ReplyDelete